ক্ষমা চাইলেন মিজানুর রহমান
নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ০৫-১০-২০১২

বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘আমরা এ ঘটনায় লজ্জিত, ক্ষুব্ধ, দুঃখিত। আমরা আপনাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।’
আজ শুক্রবার বেলা একটার দিকে কক্সবাজারের রামুতে কেন্দ্রীয় সীমাবিহারের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের স্থানীয় লোকজনকে তিনি এ কথা বলেন।
পরিদর্শন শেষে তিনি দুপুর দুইটার দিকে সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘যতটুকু বুঝতে পেরেছি তাতে মনে হয়, এটি হঠাত্ করে উত্তেজনাবশত হয়নি। এটি পূর্বপরিকল্পিত ও নকশা অনুযায়ী জঘন্যতম অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। এখানে বিশেষ ধর্মীয় গোষ্ঠী তাদের (বৌদ্ধ সম্প্রদায়) প্রতিপক্ষ হিসেবে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার হীন প্রচেষ্টা চালিয়েছে।’
ঢাকায় গিয়ে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন দেবেন উল্লেখ করে মিজানুর রহমান এ ঘটনার তদন্ত যেন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়, সেদিকে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
পুলিশকে উদ্দেশ করে মিজানুর রহমান বলেন, নিরীহ লোকজনকে ধরে লাভ নেই। আসল অপরাধীদের ধরতে হবে। যারা এ জঘন্যতম কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছে, তাদের কোনো ধর্ম নেই। তারা অপরাধী। তিনি সুষ্ঠু তদন্ত শেষে অপরাধীদের শাস্তি দিয়ে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ন্যায়বিচার পাওয়ার বিষয়ের ওপর জোর দেন।
গত শনিবার দিবাগত রাতে কক্সবাজারের রামুতে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকজনের ওপর দুষ্কৃতকারীদের একাধিক দল হামলা চালায়। পুড়িয়ে দেয় ১২টি বৌদ্ধবিহার ও ৪৫টি বাড়ি।
আজ শুক্রবার বেলা একটার দিকে কক্সবাজারের রামুতে কেন্দ্রীয় সীমাবিহারের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের স্থানীয় লোকজনকে তিনি এ কথা বলেন।
পরিদর্শন শেষে তিনি দুপুর দুইটার দিকে সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘যতটুকু বুঝতে পেরেছি তাতে মনে হয়, এটি হঠাত্ করে উত্তেজনাবশত হয়নি। এটি পূর্বপরিকল্পিত ও নকশা অনুযায়ী জঘন্যতম অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। এখানে বিশেষ ধর্মীয় গোষ্ঠী তাদের (বৌদ্ধ সম্প্রদায়) প্রতিপক্ষ হিসেবে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার হীন প্রচেষ্টা চালিয়েছে।’
ঢাকায় গিয়ে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন দেবেন উল্লেখ করে মিজানুর রহমান এ ঘটনার তদন্ত যেন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়, সেদিকে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
পুলিশকে উদ্দেশ করে মিজানুর রহমান বলেন, নিরীহ লোকজনকে ধরে লাভ নেই। আসল অপরাধীদের ধরতে হবে। যারা এ জঘন্যতম কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছে, তাদের কোনো ধর্ম নেই। তারা অপরাধী। তিনি সুষ্ঠু তদন্ত শেষে অপরাধীদের শাস্তি দিয়ে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ন্যায়বিচার পাওয়ার বিষয়ের ওপর জোর দেন।
গত শনিবার দিবাগত রাতে কক্সবাজারের রামুতে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকজনের ওপর দুষ্কৃতকারীদের একাধিক দল হামলা চালায়। পুড়িয়ে দেয় ১২টি বৌদ্ধবিহার ও ৪৫টি বাড়ি।
No comments:
Post a Comment