উখিয়া (কক্সবাজার) সংবাদদাতা
উখিয়ায় সংঘটিত সাম্প্র্রদায়িক সহিংস ঘটনার ১৬ দিন পর বৌদ্ধ মন্দিরে অগি্নসংযোগ, ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় উখিয়া থানায় আরও ৩টি মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। এসব মামলায় নতুনভাবে দেড় শতাধিক অজ্ঞাতপরিচয় আসামির কথা বলা হয়েছে। দায়েরকৃত মামলায় মঙ্গলবার গভীর রাতে উত্তর বড়বিল বৌদ্ধবিহার ভাংচুরের ঘটনায় জড়িত বিএনপির হলদিয়াপালং ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড সভাপতিকে গ্রেফতার করে কোর্ট হাজতে প্রেরণ করেছে থানা পুলিশ।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর দিনে ও রাতে ঘটে যাওয়া সাম্প্র্রদায়িক সহিংসতার ঘটনায় উখিয়া সদরের রাজাপালং ইউনিয়নের প্রাচীন জাদী বৌদ্ধবিহার, খয়রাতি খালপাড়া বৌদ্ধবিহার, রেজুরকুল বৌদ্ধবিহার, রত্নাপালং ইউনিয়নের পশ্চিম রত্না সুদর্শন বৌদ্ধবিহার, হলদিয়াপালং ইউনিয়নের পশ্চিম মরিচ্যা দীপাংকুর বৌদ্ধবিহার, উত্তর বড়বিল বৌদ্ধবিহার ও পালংখালী ইউনিয়নের গয়ালমারায় হিন্দুদের ভুবনেশ্বরী মন্দির ভাংচুর, অগি্নসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। এ সময় উচ্ছৃঙ্খল সাম্প্র্রদায়িক সন্ত্রাসীরা পশ্চিম মরিচ্যায় ৩টি বৌদ্ধ বসতি ও পালংখালীতে ৪টি বৌদ্ধ বসতি এবং ৩টি দোকান ভাংচুর ও অগি্নসংযোগ করে। উখিয়ায় ৭টি বৌদ্ধ ও হিন্দু মন্দির সাম্প্র্রদায়িক সন্ত্রাসীদের হাতে আক্রান্ত হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও তন্মধ্যে পশ্চিম মরিচ্যা দীপাংকুর এবং খয়রাতি খালপাড়া বৌদ্ধবিহার সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকারসহ উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা উখিয়ার কয়েকটি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন। ক্ষতিগ্রস্তদের পক্ষ থেকে আইজিপিকে জানানো হয়, ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সন্ত্রাসীরা গ্রেফতার হয়নি। তাদের অব্যাহত হুমকিতে সংখ্যালঘু সম্প্র্রদায়ের লোকজন ভয়ভীতি ও আতঙ্কে রয়েছে। একই সঙ্গে ৩০ সেপ্টেম্বরের সহিংস ঘটনায় উখিয়া সদরের রাজাপালং ইউনিয়নের সম্পূূর্ণ ভস্মীভূত খয়রাতি খালপাড় বৌদ্ধবিহার, রেজুরকুল বৌদ্ধবিহার ভাংচুর, বৌদ্ধ মূর্তি লুট ও হলদিয়াপালং ইউনিয়নের উত্তর বড়বিল বৌদ্ধবিহার ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় মামলা হয়নি বলেও উল্লেখ করা হয়।
সংখ্যালঘুদের এসব উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার পরিপ্রেক্ষিতে আইজিপি সহিংস ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা বা মামলা না হওয়ায় পুলিশের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত এসব ঘটনায় মামলা দায়ের করে আসামিদের গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তার নির্দেশে অবশেষে ঘটনার ১৬ দিন পর মঙ্গলবার গভীর রাতে উপরোক্ত ৩টি ঘটনায় পৃথকভাবে তিনটি মামলা রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানান পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) নীলু কান্তি বড়ূয়া।
উখিয়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক তহিদুল আলম বলেন, সাম্প্র্রদায়িক সহিংস ঘটনায় সরকার ষড়যন্ত্রমূলকভাবে বিএনপি ও জামায়াত নেতাকর্মীদের মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করছে। মূলত উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় এ ঘটনা ঘটছে। অথচ এজন্য বিএনপি ও জামায়াত নেতাকর্মীদের দোষারোপ করা হচ্ছে।
উখিয়ায় সংঘটিত সাম্প্র্রদায়িক সহিংস ঘটনার ১৬ দিন পর বৌদ্ধ মন্দিরে অগি্নসংযোগ, ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় উখিয়া থানায় আরও ৩টি মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। এসব মামলায় নতুনভাবে দেড় শতাধিক অজ্ঞাতপরিচয় আসামির কথা বলা হয়েছে। দায়েরকৃত মামলায় মঙ্গলবার গভীর রাতে উত্তর বড়বিল বৌদ্ধবিহার ভাংচুরের ঘটনায় জড়িত বিএনপির হলদিয়াপালং ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড সভাপতিকে গ্রেফতার করে কোর্ট হাজতে প্রেরণ করেছে থানা পুলিশ।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর দিনে ও রাতে ঘটে যাওয়া সাম্প্র্রদায়িক সহিংসতার ঘটনায় উখিয়া সদরের রাজাপালং ইউনিয়নের প্রাচীন জাদী বৌদ্ধবিহার, খয়রাতি খালপাড়া বৌদ্ধবিহার, রেজুরকুল বৌদ্ধবিহার, রত্নাপালং ইউনিয়নের পশ্চিম রত্না সুদর্শন বৌদ্ধবিহার, হলদিয়াপালং ইউনিয়নের পশ্চিম মরিচ্যা দীপাংকুর বৌদ্ধবিহার, উত্তর বড়বিল বৌদ্ধবিহার ও পালংখালী ইউনিয়নের গয়ালমারায় হিন্দুদের ভুবনেশ্বরী মন্দির ভাংচুর, অগি্নসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। এ সময় উচ্ছৃঙ্খল সাম্প্র্রদায়িক সন্ত্রাসীরা পশ্চিম মরিচ্যায় ৩টি বৌদ্ধ বসতি ও পালংখালীতে ৪টি বৌদ্ধ বসতি এবং ৩টি দোকান ভাংচুর ও অগি্নসংযোগ করে। উখিয়ায় ৭টি বৌদ্ধ ও হিন্দু মন্দির সাম্প্র্রদায়িক সন্ত্রাসীদের হাতে আক্রান্ত হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও তন্মধ্যে পশ্চিম মরিচ্যা দীপাংকুর এবং খয়রাতি খালপাড়া বৌদ্ধবিহার সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকারসহ উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা উখিয়ার কয়েকটি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন। ক্ষতিগ্রস্তদের পক্ষ থেকে আইজিপিকে জানানো হয়, ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সন্ত্রাসীরা গ্রেফতার হয়নি। তাদের অব্যাহত হুমকিতে সংখ্যালঘু সম্প্র্রদায়ের লোকজন ভয়ভীতি ও আতঙ্কে রয়েছে। একই সঙ্গে ৩০ সেপ্টেম্বরের সহিংস ঘটনায় উখিয়া সদরের রাজাপালং ইউনিয়নের সম্পূূর্ণ ভস্মীভূত খয়রাতি খালপাড় বৌদ্ধবিহার, রেজুরকুল বৌদ্ধবিহার ভাংচুর, বৌদ্ধ মূর্তি লুট ও হলদিয়াপালং ইউনিয়নের উত্তর বড়বিল বৌদ্ধবিহার ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় মামলা হয়নি বলেও উল্লেখ করা হয়।
সংখ্যালঘুদের এসব উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার পরিপ্রেক্ষিতে আইজিপি সহিংস ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা বা মামলা না হওয়ায় পুলিশের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত এসব ঘটনায় মামলা দায়ের করে আসামিদের গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তার নির্দেশে অবশেষে ঘটনার ১৬ দিন পর মঙ্গলবার গভীর রাতে উপরোক্ত ৩টি ঘটনায় পৃথকভাবে তিনটি মামলা রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানান পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) নীলু কান্তি বড়ূয়া।
উখিয়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক তহিদুল আলম বলেন, সাম্প্র্রদায়িক সহিংস ঘটনায় সরকার ষড়যন্ত্রমূলকভাবে বিএনপি ও জামায়াত নেতাকর্মীদের মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করছে। মূলত উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় এ ঘটনা ঘটছে। অথচ এজন্য বিএনপি ও জামায়াত নেতাকর্মীদের দোষারোপ করা হচ্ছে।
No comments:
Post a Comment