ঢাকা, রোববার, ১৪ অক্টোবর ২০১২, ২৯ আশ্বিন ১৪১৯, ২৭ জিলকদ ১৪৩৩
ঢাকা, রোববার, ১৪ অক্টোবর ২০১২, ২৯ আশ্বিন ১৪১৯, ২৭ জিলকদ ১৪৩৩
বৌদ্ধবিহারে হামলা
বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন
নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ১৪-১০-২০১২
কক্সবাজারের রামু, উখিয়া ও টেকনাফ এবং চট্টগ্রামের পটিয়ায় গত ২৯ ও ৩০ সেপ্টেম্বর ঘটে যাওয়া ঘটনায় বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে।
আবেদনে কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের সাম্প্রতিক সহিংসতা নিয়ে একে অপরকে দোষারোপ করে সরকার ও বিরোধীদলীয় নেতাদের দেওয়া বক্তব্যে ১৬১ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণেরও আরজি জানানো হয়েছে।
আজ রোববার বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে আবেদনটি দাখিল করা হয়।
এর আগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দের করা এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৩ অক্টোবর হাইকোর্ট রুল জারি করেন এবং অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আদালত শুনানির জন্য ১৪ অক্টোবর পরবর্তী দিন ধার্য রেখেছিলেন। এর ধারাবাহিকতায় আজ ইউনুস আলী সম্পূরক আবেদনটি করেন। আবেদনে ওই সব এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও নির্দেশনা চাওয়া হয়।
আবেদনে বলা হয়, ক্ষমতাসীন দলের নেতারা গণমাধ্যমে বলছেন, বিএনপির স্থানীয় সাংসদ ওই অপরাধ ঘটিয়েছেন। অন্যদিকে বিএনপির নেতারা বলছেন, আওয়ামী লীগের নেতারা এটি ঘটিয়েছেন। এ অবস্থায় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬১ ধারায় তাঁদের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করা যেতে পারে।
পরে ইউনুস আলী আকন্দ সাংবাদিকদের বলেন, আজ আবেদনটি আদালতে দাখিল করা হয়েছে ও শুনানি হয়েছে।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেছুর রহমান প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, আদালত কাল এ বিষয়ে আদেশের দিন ধার্য রেখেছেন।
গত বুধবার বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সারা দেশের সব ধর্মীয় উপাসনালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বরাষ্ট্রসচিব ও পুলিশের মহাপরিদর্শকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে কক্সবাজারের রামু উপজেলায় বৌদ্ধমন্দির ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার তদন্তে সরকার গঠিত কমিটির প্রতিবেদন ১৭ অক্টোবর আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।
রামু উপজেলার বাসিন্দা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া মঙ্গলবার হাইকোর্টে এই রিট আবেদনটি করেন। এদিকে চট্টগ্রামের পটিয়া, কক্সবাজারের টেকনাফ, রামু, উখিয়া এলাকার জনগণ এবং ধর্মীয় স্থাপনা, বাড়িঘরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্টের অপর একটি দ্বৈত বেঞ্চ। বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ অর্ন্তবর্তীকালীন এ আদেশের পাশাপাশি রুলও জারি করেন।
আবেদনে কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের সাম্প্রতিক সহিংসতা নিয়ে একে অপরকে দোষারোপ করে সরকার ও বিরোধীদলীয় নেতাদের দেওয়া বক্তব্যে ১৬১ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণেরও আরজি জানানো হয়েছে।
আজ রোববার বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে আবেদনটি দাখিল করা হয়।
এর আগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দের করা এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৩ অক্টোবর হাইকোর্ট রুল জারি করেন এবং অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আদালত শুনানির জন্য ১৪ অক্টোবর পরবর্তী দিন ধার্য রেখেছিলেন। এর ধারাবাহিকতায় আজ ইউনুস আলী সম্পূরক আবেদনটি করেন। আবেদনে ওই সব এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও নির্দেশনা চাওয়া হয়।
আবেদনে বলা হয়, ক্ষমতাসীন দলের নেতারা গণমাধ্যমে বলছেন, বিএনপির স্থানীয় সাংসদ ওই অপরাধ ঘটিয়েছেন। অন্যদিকে বিএনপির নেতারা বলছেন, আওয়ামী লীগের নেতারা এটি ঘটিয়েছেন। এ অবস্থায় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬১ ধারায় তাঁদের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করা যেতে পারে।
পরে ইউনুস আলী আকন্দ সাংবাদিকদের বলেন, আজ আবেদনটি আদালতে দাখিল করা হয়েছে ও শুনানি হয়েছে।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেছুর রহমান প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, আদালত কাল এ বিষয়ে আদেশের দিন ধার্য রেখেছেন।
গত বুধবার বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সারা দেশের সব ধর্মীয় উপাসনালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বরাষ্ট্রসচিব ও পুলিশের মহাপরিদর্শকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে কক্সবাজারের রামু উপজেলায় বৌদ্ধমন্দির ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার তদন্তে সরকার গঠিত কমিটির প্রতিবেদন ১৭ অক্টোবর আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।
রামু উপজেলার বাসিন্দা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া মঙ্গলবার হাইকোর্টে এই রিট আবেদনটি করেন। এদিকে চট্টগ্রামের পটিয়া, কক্সবাজারের টেকনাফ, রামু, উখিয়া এলাকার জনগণ এবং ধর্মীয় স্থাপনা, বাড়িঘরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্টের অপর একটি দ্বৈত বেঞ্চ। বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ অর্ন্তবর্তীকালীন এ আদেশের পাশাপাশি রুলও জারি করেন।
No comments:
Post a Comment