, ৫ অক্টোবর ২০১২, ২০ আশ্বিন ১৪১
দুই বড়ুয়ার মৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা, কক্সবাজার, ৪ অক্টোবর ॥ রামুতে শনিবার সংঘটিত বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধপল্লী হামলার ভয়াবহতা দেখে ও শুনে পরদিন দুই বড়ুয়া হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন। এঁদের মধ্যে একজন চারদিন পর বুধবার ও অপরজন পাঁচ দিন পর বৃহস্পতিবার শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন।
জানা যায়, উপজেলার বিশিষ্ট সংস্কৃতিকর্মী মধ্যম মেরংলোয়া বড়ুয়া পাড়ার বাসিন্দা স্বপন বড়ুয়া (৫২) শনিবার মধ্যরাতে ঘটে যাওয়া বীভৎস ঘটনার ভয়াবহতা দেখতে পরদিন রবিবার শাসন ধ্বজা বৌদ্ধ বিহার প্রাঙ্গণে যান। এসময় তিনি হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে লুটিয়ে পড়েন। উপস্থিত নিকটাত্মীয়রা তাঁকে দ্রুত কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেন। সেখানে ছয়দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে অবশেষে বৃহস্পতিবার সকালে মৃত্যুবরণ করেন। অপরদিকে উপজেলার ঐতিহ্যবাহী মতিসিং বড়ুয়া মহাজনের সন্তান অসুস্থ বানেশ্বর বড়ুয়া মহাজন (৫২) পরদিন ৩শ’ বছরের পুরনো রামুর কেন্দ্রীয় সীমা বিহারসহ অন্যান্য বৌদ্ধ মন্দির ও পল্লীতে অগ্নিসংযোগের খবর শুনে হৃদরোগে আক্রান্ত হলে তাঁকে দ্রুত কক্সবাজার ফুয়াদ আল খতীব হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার মধ্যরাতে তিনি মারা যান। উল্লেখ্য যে, ভষ্মিভুত বৌদ্ধ মন্দিরসমূহের মধ্যে বানেশ্বর বড়ুয়া মহাজনের পৈত্রিক মন্দির রয়েছে
জানা যায়, উপজেলার বিশিষ্ট সংস্কৃতিকর্মী মধ্যম মেরংলোয়া বড়ুয়া পাড়ার বাসিন্দা স্বপন বড়ুয়া (৫২) শনিবার মধ্যরাতে ঘটে যাওয়া বীভৎস ঘটনার ভয়াবহতা দেখতে পরদিন রবিবার শাসন ধ্বজা বৌদ্ধ বিহার প্রাঙ্গণে যান। এসময় তিনি হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে লুটিয়ে পড়েন। উপস্থিত নিকটাত্মীয়রা তাঁকে দ্রুত কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেন। সেখানে ছয়দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে অবশেষে বৃহস্পতিবার সকালে মৃত্যুবরণ করেন। অপরদিকে উপজেলার ঐতিহ্যবাহী মতিসিং বড়ুয়া মহাজনের সন্তান অসুস্থ বানেশ্বর বড়ুয়া মহাজন (৫২) পরদিন ৩শ’ বছরের পুরনো রামুর কেন্দ্রীয় সীমা বিহারসহ অন্যান্য বৌদ্ধ মন্দির ও পল্লীতে অগ্নিসংযোগের খবর শুনে হৃদরোগে আক্রান্ত হলে তাঁকে দ্রুত কক্সবাজার ফুয়াদ আল খতীব হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার মধ্যরাতে তিনি মারা যান। উল্লেখ্য যে, ভষ্মিভুত বৌদ্ধ মন্দিরসমূহের মধ্যে বানেশ্বর বড়ুয়া মহাজনের পৈত্রিক মন্দির রয়েছে
No comments:
Post a Comment