ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ৪ অক্টোবর ২০১২, ১৯ আশ্বিন ১৪১৯
বৌদ্ধমন্দিরে হামলা:দোষীদের শাস্তির দাবি এমনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের
বৃহস্পতিবার, ৪ অক্টোবর ২০১২, ১৯ আশ্বিন ১৪১৯
কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থানে বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের গ্রামে হামলা ভাংচুরের ঘটনার ন্যায়বিচারের দাবি জানিয়েছে এমনেস্টি ইন্টান্যাশনাল। গতকাল বুধবার দেয়া এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা বন্ধে ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ফেসবুকে কোরআন অবমাননার অভিযোগে গত শনিবার ও রবিবার কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম জেলার ২০টির অধিক বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মন্দির এবং একটি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মন্দির ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। এসময় কয়েকশত বাড়ি এবং দোকানপাটে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালানো হয়।
এমনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বাংলাদেশি গবেষক আব্বাস ফাইয়াজ বলেন, সংখ্যালঘুদের ওপর এধরনের জঘন্য হামলায় দেশের মুসলিম, অমুসলিম নাগরিকসহ সমগ্র সুশীল সমাজ মর্মাহত হয়েছে। এধরনের ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না ঘটে সেটা বাংলাদেশ সরকারকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।
দেশের সকল রাজনৈতিক দলগুলো যাতে প্রকাশ্যে এঘটনার নিন্দা জানায় এবং তাদের দলের নেতাকর্মীরা যাতে এধরনের ঘটনার সাথে কোনভাবে যুক্ত না হয় তার আহবান জানিয়েছেন।
সহিংসতার ঘটনা সম্পর্কে তত্ক্ষণাত্ খবর পেয়েও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পুলিশের ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে বলেও এমনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। চট্টগ্রামে পুলিশের ডেপুটি আইজি এমনেস্টি ইন্টারন্যাশনালকে মঙ্গলবার জানিয়েছিলেন, দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজনকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এঘটনায় ৩০০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আব্বাস ফাইয়াজ আরো বলেন, স্বরাস্ট্র মন্ত্রী যে তদন্তে কথা বলেছেন তা যেন জনসমক্ষ্যে প্রকাশ করা হয়। এছাড়া তদন্তে যারা তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করবে কিংবা যারা ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত সরকারকেই করতে হবে।
দোষীদের খুঁজে বের করে তাদেরকে আইনের আওতায় আনতে সরকারকে আহবান জানানো পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত মন্দির পুন:নির্মাণ এবং লোকজনদের বিভিন্ন ভাবে সাহায্য সহযোগিতা করতে দাবি জানানো
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ফেসবুকে কোরআন অবমাননার অভিযোগে গত শনিবার ও রবিবার কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম জেলার ২০টির অধিক বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মন্দির এবং একটি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মন্দির ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। এসময় কয়েকশত বাড়ি এবং দোকানপাটে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালানো হয়।
এমনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বাংলাদেশি গবেষক আব্বাস ফাইয়াজ বলেন, সংখ্যালঘুদের ওপর এধরনের জঘন্য হামলায় দেশের মুসলিম, অমুসলিম নাগরিকসহ সমগ্র সুশীল সমাজ মর্মাহত হয়েছে। এধরনের ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না ঘটে সেটা বাংলাদেশ সরকারকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।
দেশের সকল রাজনৈতিক দলগুলো যাতে প্রকাশ্যে এঘটনার নিন্দা জানায় এবং তাদের দলের নেতাকর্মীরা যাতে এধরনের ঘটনার সাথে কোনভাবে যুক্ত না হয় তার আহবান জানিয়েছেন।
সহিংসতার ঘটনা সম্পর্কে তত্ক্ষণাত্ খবর পেয়েও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পুলিশের ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে বলেও এমনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। চট্টগ্রামে পুলিশের ডেপুটি আইজি এমনেস্টি ইন্টারন্যাশনালকে মঙ্গলবার জানিয়েছিলেন, দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজনকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এঘটনায় ৩০০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আব্বাস ফাইয়াজ আরো বলেন, স্বরাস্ট্র মন্ত্রী যে তদন্তে কথা বলেছেন তা যেন জনসমক্ষ্যে প্রকাশ করা হয়। এছাড়া তদন্তে যারা তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করবে কিংবা যারা ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত সরকারকেই করতে হবে।
দোষীদের খুঁজে বের করে তাদেরকে আইনের আওতায় আনতে সরকারকে আহবান জানানো পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত মন্দির পুন:নির্মাণ এবং লোকজনদের বিভিন্ন ভাবে সাহায্য সহযোগিতা করতে দাবি জানানো
No comments:
Post a Comment